Jamaat-e-Islami was founded at Islamia Park, Lahore in 1941 by Sayyid Abul A’la Maududi as a movement to promote Socio-Political Islam. 75 people were present at its first meeting. Now it is one of the largest Islamic political parties in the world. Maududi’s ideology influences Islamic groups around the world including the Muslim Brotherhood in Egypt.
In Bangladesh, Jamaat-e-Islami is nothing but an Islamic terrorist organization. It kills whoever opposes Islam. It is true that Jamaat-e-Islami uses Islam to protect themselves. It is also true that Islam supports the ideology of Jamaat-e-Islami, encourages everything whatever Jamaat-e-Islami is doing, like murdering infidels, killing and torturing non-Muslims, stoning women to death for being engaged in unIslamic activities, building missionaries for the spread of Islam etc.
You know about the barbarism of Jamaat-e-Islami. Don’t you? You do not know the fact that if you do not like Jamaat-e-Islami, you won’t like Islam. You think ideologically Jamaat-e-Islami and Islam are different, but they are not. Islam approves everything Islamic terrorist organizations do in the name of Islam. To find out the similarities between the doctrines of Jamaat-e-Islami and Islam, you have to know Islam properly, you have to read the Quran and the Hadith minutely and you have to interpret everything correctly.
Jamaat-e-Islami is not a political party of peace as Islam is not a religion of peace.
[email protected] says
Islam never supports the ideology of Jamaat-e-Islam . . . . any rilijion in the world never supports this activitis thats done by Jamat -e -islam .
Zaman says
‘বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা করেন গোলাম আযম’
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: ১৯৭১ সালের ১ ডিসেম্বর পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ একান্তে বৈঠক করেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের আমির গোলাম আযম। ওই বৈঠকেই বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা তৈরি হয়। গোলাম আযম তাই বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা তৈরি ও হত্যার সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট ছিলেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক (আর্গুমেন্ট) উপস্থাপনকালে এ কথা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষ। এর সপক্ষে তারা ১৯৭১ সালে প্রকাশিত বিভিন্ন সংবাদপত্র বিশেষ করে দৈনিক ইত্তেফাকের কাটিং ও বিভিন্ন ডকুমেন্ট উপস্থাপন করেন। এছাড়া সোমবার উপস্থাপিত মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে দৈনিক পূর্বদেশ, দৈনিক পাকিস্তান ও দৈনিক সংগ্রামের বিভিন্ন সংবাদের কাটিং এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর থেকে জব্দ করা বিভিন্ন ডকুমেন্ট থেকেও এর সপক্ষে যুক্তি প্রদর্শন করেন রাষ্ট্রপক্ষ।
মঙ্গলবার দিনভর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদ সীমন। চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু ও প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট জেয়াদ আল মালুম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে পাঁচ ধরনের ৬১টি অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধের পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্র বিষয়ে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন সম্পন্ন করেছেন রাষ্ট্রপক্ষ।
প্রসিকিউটর সীমন বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর পাকিস্তানে চলে যান গোলাম আযম। তিনি ১ ডিসেম্বর দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার সঙ্গে। প্রায় ৭০ মিনিটের ওই বৈঠকে গোলাম আযম শান্তি কমিটি পুনর্গঠনসহ রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীকে সংগঠিত করা এবং এসব বাহিনীকে ঐক্যবদ্ধ রাখার দাবি জানান।
এ বৈঠকেই বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা তৈরি হয় বলে উল্লেখ করে সীমন বলেন, তারই ফলশ্রুতিতে বিজয়ের মাত্র দুই দিন আগে ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর সহযোগী বাহিনী (অক্সিলারি ফোর্স) আলবদর বাহিনী এ দেশের অগণিত মেধাসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব অর্থাৎ বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।
প্রসিকিউটর বলেন, তাই গোলাম আযম তাই বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা তৈরি ও হত্যার সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট ছিলেন।
বুধবার পর্যন্ত যুক্তিতর্ক উপস্থাপন মুলতবি করেছেন চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবিরের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের ট্রাইব্যুনাল। ওই দিন গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনে পাকিস্তানি সেনাদের সাহায্য করা সংক্রান্ত গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর সপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করবেন রাষ্ট্রপক্ষ।
গত রোববার থেকে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করছেন রাষ্ট্রপক্ষ।
গোলাম আযমের মামলাটির বিচারিক প্রক্রিয়া বর্তমানে শেষ ধাপে রয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষের পরে আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করলে আইন অনুসারে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য করবেন ট্রাইব্যুনাল।
উল্লেখ্য, নির্ধারিত ১২ জনের মধ্যে মাত্র ১ জন সাফাই সাক্ষীকে হাজির করে সাক্ষ্য দেওয়াতে পেরেছেন আসামিপক্ষ। একমাত্র সাফাই সাক্ষী গোলাম আযমের ছেলে সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্তকৃত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমী গত বছরের ১২ নভেম্বর থেকে গত ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সাফাই সাক্ষ্য দেন তার বাবার পক্ষে। রাষ্ট্রপক্ষ তার জেরা শেষ করেন ১১ ফেব্রুয়ারি।
অন্যদিকে তদন্ত কর্মকর্তা মতিউর রহমানসহ গোলাম আযমের বিরুদ্ধে জব্দ তালিকার ৭ সাক্ষীসহ রাষ্ট্রপক্ষের মোট ১৭ জন সাক্ষী এর আগে সাক্ষ্য দিয়েছেন। আসামিপক্ষ তাদের জেরাও সম্পন্ন করেছেন। আর ১ জন সাক্ষীর তদন্ত কর্মকর্তার কাছে দেওয়া জবানবন্দিকেই সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষে সাক্ষ্য দেওয়া ঘটনার সাক্ষীরা হলেন, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ও গবেষক ড. মুনতাসীর মামুন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবউদ্দিন আহম্মদ বীরবিক্রম, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা, মানবাধিকারকর্মী বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পৈরতলা দক্ষিণপাড়া গ্রামের সোনা মিয়া, একজন শহীদ পরিবারের নারী(ক্যামেরা ট্রায়াল), দেশবরেণ্য গীতিকার ও সুরকার মুক্তিযোদ্ধা আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, রাজধানীর নাখালপাড়ার ফরিদ আলম এবং মহসিন আলী খান।
আর জব্দ তালিকার সাক্ষীরা হলেন- বাংলা একাডেমীর সহ গ্রন্থাগারিক মো. এজাব উদ্দিন মিয়া, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) রাজনৈতিক শাখার উচ্চমান সহকারী সেলিনা আফরোজ, কুষ্টিয়া জেলা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের উচ্চমান সহকারী কাজী আইয়ুব হোসেন, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার কামালের বোন ডা. মুনিয়া ইসলাম চৌধুরী, জাতীয় যাদুঘরের কিপার ড. স্বপন কুমার বিশ্বাস, পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে কর্মরত সাঁট মুদ্রাক্ষরিক জামিনুর শেখ।
মানবতাবিরোধী ৫ ধরনের অপরাধের ৬১টি অভিযোগে অভিযুক্ত করে গত বছরের ১৩ মে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ট্রাইব্যুনাল। ১০ জুন তার বিরুদ্ধে ওপেনিং স্টেটমেন্ট উপস্থাপন করেন রাষ্ট্রপক্ষ। ১ জুলাই থেকে শুরু হয় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে পাঁচ ধরনের অভিযোগ হলো, মানবতাবিরোধী অপরাধের পরিকল্পনা, ষড়যন্ত্র, উস্কানি, পাকিস্তানি সেনাদের সাহায্য করা এবং হত্যা-নির্যাতনে বাধা না দেওয়া।
অভিযোগগুলোর মধ্যে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে সহায়তা ও তাদের সঙ্গে চক্রান্ত করার জন্য ছয়টি, তাদের সঙ্গে পরিকল্পনার তিনটি এবং উস্কানি দেওয়ার ২৮টি এবং তাদের সঙ্গে সম্পৃক্ততার ২৪টি অভিযোগ রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১১ জানুয়ারি গোলাম আযমকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে গ্রেফতার করা হয়।
পরে তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কারাগারে পাঠানোর পর চিকিৎসার জন্য তাকে নেওয়া হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার বিচার চলছে।
এর আগে গত বছরের ৯ জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউশনের দেওয়া আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের জমা দেওয়া ওই আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্রে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মোট ৬২টি অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়। এর মধ্যে ৬১টি গ্রহণ করে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ট্রাইব্যুনাল।
২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর গোলাম আযমের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করেন তদন্ত কর্মকর্তারা। পরে কর্মকর্তারা তার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনের মাধ্যম। মোট ৩৬০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনের পাশাপাশি ১০ হাজার পৃষ্ঠার নথিপত্র সংযুক্ত করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৩
[email protected] says
ইসলাম এমনকি কন ধর্মই মানবতার বিপক্ষে নয় । জামাত তাদের নিজস্ব সুবিধা নিতে ইসলামকে ব্যবহার করে মাত্র ।
Reena Lahiri says
Politics&Religion r things apart! The
sooner the confusion disperse the better
for the mass!
Sarita Ahmed says
Mullahs always hide themselves under Jamat, Jaynamaz, Janaza, Jannat-bas……all bogus!!!…its very alarming to engulf whole world in the name of Islam…Islamization is an upcoming THREAT to Humanity.
No One says
Reena Lahiri
As an ideal they should be, in reality not so much.
shahedul islam says
islam is not a relijon of peace(in toslima nasrin’s eyes),because it did not allow to you to take so many cocks at a time.as your peace depends upon number of cock.
Rudolf Root says
@shahedul islam
Talking about cocks: am I wrong if I assume that you have massive problems with yours, my friend?
Or is your obsession with male organs of reproduction more of the sort of an obsessive-compulsive disorder — you may know it as the voices in your head that seemingly incessantly scream “… cocks, cocks, a HUGE number of cocks all around me …” — is it more like that?
Whatever it is, my friend, with your symptoms it’s highly advisable to go to a doctor who is able to help you.
Don’t wait.
Do it NOW.
So that one day you will be able to go to bed at night and suddenly realize that you haven’t thought of cocks for one whole day!
No One says
Islam does not allow too many cocks. But it allows 72 virgin vaginas… but you have to die first.
Rudolf Root says
@no One
yes, you are probably right when you assume that Shahedul Islam’s problem is connected to his religion.
That’s not astonishing as most religions heavily depend upon explicit deitic and even more explicit sexual rules which causes it’s followers to judge other persons behavior almost entirely in the light of the latter.
Shahedul’s obsession is probably not unique, though his focus on the male sexual organ is: when fantasizing about multiple men having intercourse with one woman, his point of interest obviously rests entirely NOT on the female but on the involved male genitalia.
He seems to view them as instruments of humiliation, while at the same time he denotes them with a derogative slang expression, “cocks”.
This quite nicely mirrors his obsessive relationship with the penis (or rather, most revealing, penises).
I’ll leave it to others to draw the quite obvious conclusions of this fact.
Taslima Nasreen says
Islam, like other religions, is a patriarchal religion. Islam allows men to have 4 women as permanent wives by sharia marriage and an infinite number of women as temporary wives by mutah marriage. But women are not allowed to have more than one husband. Even in heaven, women are not allowed to get no one but the same old husband. while men would get 72 virgins for sex. Women must not have sex before marriage, and must not have sex with anyone but her husband. It is the rule of Islam. Shahedul here tries to say that I am against Islam, it means I am not any more a virtuous woman, so, I should be treated as a prostitute. He talks about cocks because a prostitute is surrounded by many cocks. He thinks as a believer he has the right to insult me and he doesn’t need to explain why I am wrong and he is right.
I have been getting this kind of shit since I started criticizing religion and fighting for women’s rights in my 20’s. It was hard that time. In the meantime I know the religionists are filthy misogynists and ignorant. I pity them.
No One says
The madonna/whore complex would be laughable if the end result (too often) wasn’t oppression and physical violence.
ajimuddin says
taslima nasrin sorry to not saying madam,we wall known u want fucking freedom of ur sex organ,ever u drink a glass of water and just think if glass and water both want same way to saty what will happend?any killing ,rapeis unaccaptable and punishable crime but u r fucking .masterbater women and as a user toy sex u r talking about islam ue murtad